বুধবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৭

বান্দরবান সরকারি কলেজে 'নির্বাক' ব্যান্ডের বৈশাখী কনসার্ট

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ    বান্দরবান সরকারি কলেজে প্রথম বারের মত কলেজ ছাত্রলীগের উদ্যোগে হতে যাচ্ছে, বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বৈশাখী কনসার্ট।এতে সংগীত পরিবেশন করবেন জেলার একমাত্র আধুনিক ধারার উদীয়মান ব্যান্ড 'নির্বাক'। ১৪ এপ্রিল কলেজ প্রাঙ্গণে কনসার্ট অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাক ব্যান্ডের প্রধান সুরিত জানান,
ইতোমধ্যে সব প্রস্ততি শেষের পথে। তিনি ১লা বৈশাখের কলেজের সংগীত সন্ধ্যায় সবাইকে আমন্ত্রণ জানান।

মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ, ২০১৭

বান্দরবান জেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে জঙ্গি বিরোধী বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত




বি.কে বিচিত্র, স্টাফ রিপোর্টারঃ দেশের  বিভিন্ন স্থানে চলামন জঙ্গি হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ  করেছে বান্দরবান জেলা ছাত্রলীগ।

মঙ্গলবার সকাল  ১১ টার দিকে  শহরে  এ বিক্ষোভ মিছিল করে জেলা ছাত্রলীগ,কলেজ ছাত্রলীগ, পৌর ছাত্রলীগ  ও অঙ্গ সংগঠন।

বান্দরবান জেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয়ের  সামনে থেকে জঙ্গি ও সন্ত্রাস বিরোধী একটি মিছিল বের হয়। মিছিলটি শহরের  প্রধান প্রধান সড়কসমূহ ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান প্রদক্ষিণ শেষে পুনঃরায় কার্যালয়ে  এসে শেষ হয়। মিছিল থেকে সন্ত্রাস ও জঙ্গি বিরোধী বিভিন্ন শ্লোগান দেওয়া হয়।



এসময় মিছিলে উপস্থিত ছিলেন- জেলা আওয়ামীলীগের সহ- সভাপতি আব্দুর রহিম চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল হক বাহাদুর, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি কাউসার সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক জনি সুশীল, কলেজ ছাত্রলীগের আহ্বায়ক নাজমুল হোসেন বাবলু, যুগ্ন আহ্বায়ক টিপু দাশ,পৌর ছাত্রলীগের আহ্বায়ক ইসমাইল, যুগ্ন আহ্বায়ক আশুসহ প্রমুখ।

সমাবেশে বক্তারা সিলেটের শিববাড়ি,সীতাকুণ্ড ও বিমান বন্দর,র‍্যাবের সংরক্ষিত স্থানসহ  দেশের বিভিন্ন স্থানে জঙ্গি হামলার তীব্র নিন্দা ও হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবি জানান।

সোমবার, ২৭ মার্চ, ২০১৭

বান্দরবানে শ্রী শ্রী গঙ্গা পুজা ও বারুণীর স্নান অনুষ্ঠিত।




নিউজডেক্সঃ:নানা আয়োজনে বান্দরবানে সনাতন ধর্মালম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় অনুষ্ঠান গঙ্গা পুজা ও বারুণী স্নান উদযাপিত হয়েছে।


গত রবিবার সকালে সাঙ্গু নদীতে বারুণী ¯স্নানের মধ্য দিয়ে উৎসবের আনষ্ঠানিকতা শুরু হয়।
এসময় নদীর স্বচ্ছ জলে ¯স্নানের মধ্য দিয়ে বিশ্বজগতের মানবকুলের পাপ মোচন ও পর জন্মে শান্তি লাভের আশায় শত-শত সনাতন ধর্মাবলম্বী নারী পুরুষ সাঙ্গু নদীর তীরে ভীড় করতে থাকে। সনাতন ধর্মালম্বীদের মতে মধুকৃষা এয়োদশী তিথিতে গংঙ্গা পূজা ও বারুনীর ¯স্নানের মধ্য দিয়ে জাগতিক সুখ লাভ ও পরবর্তী জন্মে স্বর্গ সুখ লাভ হয় ।
গঙ্গা পূজাকে ঘিরে সনাতন ধর্মালম্বীরা ছাড়াও আদিবাসী বিভিন্ন সম্প্রদায়ের পূর্ন্যার্থীদের উপস্থিতিতে মিলন মেলায় পরিণত হয়েছিল উৎসবস্থল।
গঙ্গা পুজা উপলক্ষে দিনব্যাপী চলছিল ভজন র্কীত্তণ, গীতা পাঠ, গঙ্গা পুজা,গঙ্গা আরতি, হাজার বাতি প্রজ্জলন, মহা প্রসাদ বিতরণ,ধর্মীয় সংগীতানুষ্টানসহ নানান আয়োজন।
আজ সোমবার সকালে সাংগু নদীতে পুস্পাঞ্জলি ও প্রতিমা নিরঞ্জনের মাধ্যমে মহাসমাপ্তি ঘটে সনাতন ধর্মলম্বীদের এই গঙ্গা পূজা ও বারুনীর স্নান উৎসবের।

শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০১৭

আনন্দঘন পরিবেশে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠিত




 বি.কে বিচিত্রঃবান্দরবান সরকারি কলেজ রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের বার্ষিক বনভোজন গত ১৫ই মার্চ বান্দরবান থেকে ইনানী কক্সবাজারে আনন্দঘন পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়।
বিভাগের সকল ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণে সকাল ৮টায় কলেজ প্রাঙ্গণ থেকে যাত্রা শুরু করে।
সাড়ে ১২টার দিকে কক্সবাজার হয়ে প্রথমে ইনানী বিচে কিছু সময় অতিবাহিত করে।
১.৩০টায় দুপুরের খাবার বিতরণ করা হয়।



২টার দিকে ইনানী থেকে লাবনী সী বিচ পয়েন্টে মূল ভ্রমন শুরু হয়। ছাত্র-ছাত্রীরা হুইহুল্লর ও আনন্দঘন পরিবেশে একটি দিন কাটায়।
ভ্রমন সঙ্গী হিসেবে সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন,   সহযোগি  অধ্যাপক ও বিভাগীয়  প্রধান ফিরোজ আলম, সহকারি অধ্যাপক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, প্রভাষক স্বপন বিকাশ তঞ্চঙ্গ্যা।
প্রধান আয়োজক হিসেবে ভূমিকা পালন করেন, বি কে বিচিত্র, জেমি, মুস্তাফিজ, সাহেদ,
প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে ছিলেন, সদ্য এমএসএস পাস করা আবদুর রহিম, রিদুয়ান, মোঃ মঞ্জুর,

 আব্দুল কাইয়ুম।

বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

বান্দরবানে অমর একুশে বই মেলায় কলেজ ছাত্রলীগের প্রথম স্থান অর্জন



 রুকেন রাজ, বান্দরবানঃ
 দ্বিতীয় বারের মত বইমেলায় প্রথম স্থান অর্জন করলো বান্দরবান সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ।
মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ কতৃক আয়োজিত ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠি ইস্টিটিউট (TCI) তে ৩ তিন দিন ব্যাপি অমর একুশে বই মেলার আয়োজন করা হয়।
তিন দিন ব্যাপি অমর একুশে বই মেলার সমাপনী দিনে গত ২৩ শে ফেব্রুয়ারী রোজ বৃহস্পতিবার বিকাল ৫ ঘটিকায়  এম. এ. মোমেন চৌধুরীর সঞ্চালনায় উক্ত অনুষ্টানের প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের মূখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মোঃ শহীদুল ইসলাম এবং বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কবি শিলাদিত্য মুৎসুদ্দী এবং কবি জজ ত্রিপুরা সহ আরো অনেকেই।
প্রধান অতিথির বক্তব্য মোঃ শহীদুল আলম বলেন, প্রতিবছরের ন্যায় এ বছর অমর একুশে বই মেলার আয়োজন করা হয়েছে এবং সবার সহযোগিতা পেলে আরো বৃহৎ আকারে আয়োজন করার চিন্তা ভাবনা রয়েছে। বিশেষ অতিথির বক্তব্য আগত অতিথিরা বলেন জেলা পরিষদের এ উদ্যোগ স্বাগত জানান এবং আগামি বছর যেন বৃহৎ আকারে অমর একুশে বই মেলার আয়োজন করা হয়।

মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

বান্দরবানে ৮০টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারিকরণ

সরকারের এক প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে বান্দরবানের বিভিন্ন উপজেলার ৮০টি বেসররকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে সরকারিকরণ করার প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। আগে এসকল বিদ্যালয় UNDP ও CHTDF দ্বারা পরিচালিত হত। এখন থেকে বিদ্যালয়গুলো সরকারের নিয়ন্ত্রনে পরিচালিত হবে।
আলীকদম-২০টি রোয়াংছড়ি-১৬টি, রুমা-২৪টি, থানছি-২০টি
ক্যাপশন যোগ করুন
ঘহ

রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

বান্দরবান সরকারি কলেজে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি স্থাপন

কলেজ নিউজ২৪: বান্দরবান সরকারি কলেজে দাবির প্রেক্ষিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি স্থাপন করা হয়।





উল্লেখ্য,বান্দরবান সরকারি কলেজ ক্যাম্পাস চত্বরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি স্থাপনের দাবিতে গত ২৯ জানুয়ারি বেলা ১২টায়  অধ্যক্ষের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেন কলেজ ছাত্রলীগ। এসময় উপস্থিত ছিলেন, কলেজ ছাত্রলীগের আহ্বায়ক নাজমুল হোসেন বাবলু,যুগ্ন আহ্বায়ক টিপু দাশ, ও কলেজ কমিটির অন্যান্য সদস্যরা। আহ্বায়ক নাজমুল হোসেন বাবলু, বান্দরবানটাইমস২৪.কম কে বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি,জাতির জনক, ইতিহাসের অবিসংবাদিত নেতা, উনার আদর্শ ছাত্র সমাজ যাতে ধারণ লালন করতে পারে, এই উদ্দ্যেশে কলেজ ক্যাম্পাসে প্রতিকৃতি স্থাপনের জন্য স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।

শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

বান্দরবানে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রকাশ, বাদ পড়েছে ৫২


বাংলা কাগজ.কম
বান্দরবান: বান্দরবানে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাইয়ে বাদ পড়েছেন কমান্ডার জলিলসহ ৫২ মুক্তিযোদ্ধা। সুনির্দিষ্ট প্রমান, সাক্ষ্য ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদি উপস্থাপন করতে না পারায় মুক্তিযোদ্ধার তালিকা হতে বাদ পড়েছেন তারা। এদের মধ্যে বান্দরবান সদর থেকে ২৫, নাইক্ষ্যংছড়ি থেকে ১৪, রোয়াংছড়ি থেকে ৮, আলীকদম থেকে ৫ মিলে মোট ৫২ জন মুক্তিযোদ্ধা বাদ পড়েছেন।
তবে নতুন আবেদনে যাচাই বাছাইয়ে সর্বসম্মতিক্রমে গৃহিত হয়েছে মাত্র একজন। তিনি হলেন বান্দরবান জেলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মাহবুবুর রহমান। নতুন আবেদনে পৌর মেয়র মো: ইসলাম বেবীর কাগজপত্রাদির সাথে স্বপক্ষে কোন প্রমান না থাকায় উক্ত আবেদন বাদ করা হয়েছে।
শুক্রবার দুপুরে বান্দরবান জেলা প্রশাসন কর্তৃক এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। এ ছাড়া ৫২ জন ছাড়াও ৭ জনকে অপেক্ষমান তালিকায় রাখা হয়েছে। তাদের দেওয়া কাগজপত্রাদির মধ্যে কিছুটা গড়মিল থাকায় তাদেরকে অপেক্ষমান তালিকায় রাখা হয়েছে।
এদিকে বাদ পড়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তান জাফর আলম অভিযোগ করে বলেন, মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি সঠিক হয়নি। প্রকৃত স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের কমিটিতে রাখা হয়নি। এ কমিটির প্রকাশিত তালিকার রায় আমরা মানি না। এর বিরুদ্ধে আমরা আদালতে আপীল করবো।
এ বিষয়ে বান্দরবান জেলার জেলা কমান্ডার আবুল কাশেম বীর প্রতীক জানান, দেশব্যাপী অবৈধ কিছু মানুষ মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে নিজেদের দাবী করলে সরকার যাচাই-বাছাইয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। সে মোতাবেক যাচাই-বাছাই কমিটি কাগজপত্রাদি যাচাই-বাছাই পূর্বক তালিকা প্রকাশ করেছে। যাদের সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়নি তাদেরকে তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। যাদের সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া গেছে তাদেরকে তালিকায় রাখা হয়েছে।
– এন.এ জাকির, বান্দরবান




বান্দরবানে আদিবাসী বঞ্চিত শিক্ষার্থীদের ঠিকানা কোয়ান্টাম স্কুল


dailycht.com
বিশেষ প্রতিবেদক
বান্দরবানের লামা উপজেলা সদর থেকে ২৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত সরই ইউনিয়ন। সেখানের পাগলী খালের আগায় পাহাড়, ঝিরি, ছায়াঘন বনবনানী পরিবেষ্টিত অসংখ্য বন্য পশুপাখির বিচিত্র ডাকে মুখরিত নির্জন স্থানে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান। ১৯৮৯ সনে আধ্যাত্মিক পুরুষ ‘গুরুজী শহীদ আল বোখারী মহাজাতক’ এর দুঃসাহসী ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এটি প্রতিষ্ঠার পর প্রত্যন্ত ও দুর্গম পাহাড়ের ভাঁজে-ভাঁজে যেন বেজে উঠে অন্য আরেক রোমাঞ্চকর জেগে ওঠার উচ্চসিত শাশ্বত রাগীনির অমোগ সুর-মূর্ছনা।

বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানের প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখার জন্য দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে দলে দলে ভ্রমণপিপাসুরা আসা যাওয়া করেন। পাহাড়ের নির্জন স্থব্ধতার মিছিলের সাথে একাত্ম হয়ে যায় মৌন-মহান অন্তর্দর্শন অন্বেষার মেডিটেশন-ধ্যান কর্মসূচি। আধ্যাত্মিক সাধনার স্থান হিসেবে গড়ে ওঠার কারণে নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ‘বোধিছড়া’।

তারই ফাঁকে গুরুজী প্রত্যক্ষ করলেন, পাহাড়ের অরণ্যচারী সুবিধাবঞ্চিত ও পিছিয়ে পড়া আদিবাসী গোষ্ঠীসহ বাঙ্গালি সন্তানদের দুর্বিসহ প্রাকৃতিক জীবনযাপনের অমানবিক করুণ পরিণতি। তিনি উতলা হয়ে উঠলেন; কি করে তাদের জীবনমানের বৈপ্লবিক উন্নয়ন সাধন করা যায়। তিনি বুঝতে পারলেন, একমাত্র শিক্ষার অভাবেই পাহাড়ে বসবাসকারী মানুষগুলোর এই করুণ পরিণতি রোখা সম্ভব। আধুনিক চিন্তাচেতনায় এদেরকে উজ্জীবিত করতে হলে প্রয়োজন শিক্ষার পাদপ্রদীপে নিয়ে আসা। গুরুজীর এই আগ্রহ বাস্তবায়নের কাজে তাঁর হাজারো সামর্থ্যবান ও দানশীল অনুসারীদের একাত্ম হতে বেশি সময় লাগেনি। সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় ‘কোয়ান্টাম কসমো স্কুল এন্ড কলেজ’।

কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন সূত্রে জানা যায়, ৫০জন নিষ্ঠাবান শিক্ষকের পরিচালনায় এবং সেই সাথে আরো ৭৮জন তত্ত্বাবধায়কের নিরলস প্রচেষ্টায় ‘কোয়ান্টাম কসমো স্কুল এন্ড কলেজ’ এ নার্সারি থেকে এসএসসি পর্যন্ত প্রায় ১০০০জন শিক্ষার্থী আলোর পথে ধাপে ধাপে এগিয়ে চলছে। তাদের খাওয়া, পড়া ও থাকা সম্পূর্ণ ফ্রি। এতে করে স্থানীয় পাহাড়ী সম্প্রদায় শিক্ষা দিক্ষায় আগের তুলনায় অনেক এগিয়ে।

জেলার লামা, আলীকদম, নাইক্ষ্যংছড়ি, রুমা, রোয়াংছড়ি, থানচি এবং সদর উপজেলার অনাথ এবং শিক্ষাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের স্বাস্থ্য পরীক্ষাসহ যাবতীয় পরীক্ষা শেষে মেধার ভিত্তিতে ভর্তি করা হয় এখানে। অন্যান্য অবকাঠামো শিশু পার্ক, লাইব্রেরি, আবাসস্থল, হাসপাতাল, মিনি চিড়িয়াখানা, ছোট ছোট অসংখ্য কটেজসহ বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে বাকি জমিগুলোতে। কোয়ান্টামে শিক্ষার্থী এবং শিক্ষক ছাড়াও কোয়ান্টাম চিকিৎসক, স্বাস্থ্য সেবিকাসহ বিভিন্ন কাজের কর্মকতা-কর্মচারী রয়েছে প্রায় দুশ জন।

কোয়ান্টাম কসমো স্কুল এন্ড কলেজের তত্ত্বাবধায়ক সালেহ আহামদ বলেন, এলাকার ১৭ টি জাতিগোষ্ঠীর ৬টি ধর্মের ১০০০ জন আবাসিক ছাত্রের জন্য ৯টি আবাসিক হল, ২টি অডিটোরিয়াম, ২টি লাইব্রেরি, ৩টি খেলার মাঠ ও নানা আয়োজনে সমৃদ্ধ ২টি শিশু পার্ক রয়েছে। এখানে দেশের প্রচলিত শিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের অফুরন্ত সুপ্ত প্রতিভার সর্বতোমুখী বিকাশ সাধনে লক্ষে মেডিটেশন নৈতিক শিক্ষা কার্যক্রম, চারু ও কারুকলা, সংগীত, নৃত্যকলা, খো খো, হ্যান্ডবল, কারাতে, ইয়াহু (ম্যারাথন ও মিনি) এবং পাহাড়ী গোষ্ঠীসমূহের সংস্কৃতি চর্চা কার্যক্রম প্রভৃতি বিষয়ে নিয়মিত প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।

ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষাক্ষেত্রে সাফল্য তুলে ধরে তত্ত্বাবধায়ক সালেহ আহামদ জানান, গত শিক্ষাবর্ষে পিএসসিতে ৩৯জন শিক্ষার্থীর মধ্যে শতভাগ উত্তীর্ণ হয়। তম্মধ্যে ২৯ জন- এ+, ১০ জন- এ গ্রেড পায়। জেএসসিতে ৩১=জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে শতভাগ উত্তীর্ণ হয়। তম্মধ্যে ১৬ জন এ+, ১৫ জন এ গ্রেড লাভ করে। এসএসসি পরীক্ষায় ১৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে শতভাগ উত্তীর্ণ হয়।



ক্রীড়া ক্ষেত্রে সাফল্য তুলে ধরে তিনি বলেন, অনুর্ধ ১৬ বিশ্ব যুব অলিম্পিক গেমস্ ২০১৪’র ২৯তম সাব কন্টিনেন্টাল কোয়ালিফাইংয়ে ‘আরচ্যারি’ ইভেন্টে কোয়ান্টাম কসমো স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র প্রেননং মুরুং একমাত্র প্রতিযোগী নির্বাচিত হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে। ৮ম বাংলাদেশ গেমসে রৌপ্য ও ব্রোঞ্জপদক অর্জন, জাতীয় বয়সভিত্তিক জিমন্যাস্টিকসে স্বর্ণপদক জয়, জাতীয় স্কুল খো খো-তে চ্যাম্পিয়ন, জাতীয় খো খো-তে রানার আপ ও ৩য় স্থান লাভ, জাতীয় খো খো দলে খেলার যোগ্যতা লাভ, হ্যান্ডবলে প্রথম বিভাগে উন্নীত, জাতীয় স্কুল ও মাদ্রাসা ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় হ্যান্ডবলে চ্যাম্পিয়ন, বান্দরবান কমিউনিটি পুলিশ হ্যান্ডবলে চ্যাম্পিয়ন, জাতীয় অনূর্ধ-২১ হ্যান্ডবলের বাছাই ক্যাম্পে অংশগ্রহণের যোগ্যতা অর্জন, জাতীয় স্কুল-মাদ্রাসা ক্রীড়া প্রতিয

বৃহস্পতিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

আলীকদমে জঙ্গী ও সন্ত্রাসবাদ বিরোধী গনসচেতনতা মূলক আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত




রুকেন রাজ,বান্দরবানঃ


আলীকদমে জঙ্গী ও সন্ত্রাসবাদ বিরোধী গনসচেতনতার লক্ষ্যে ১৬ই ফেব্রুযারী রোজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১১:৩০ মিনিটে আলীকদম সদর ইউনিয়ন কতৃক আয়োজিত এক মত বিনিময় ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়ে।
আলীকদম উপজেলার সাবেক সাংগঠিক সম্পাদক বাবু সমরঞ্জন বড়ুয়ার সঞ্চালনায় ও আলীকদম উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামানের সভাপতিত্বে উক্ত আলোচনা সভার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বান্দরবান পার্বত্য জেলা প্রশাসক বাবু দিলীপ কুমার বণিক মহোদয়। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আলীকদম সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব মোঃ জালাল উদ্দিন, আলীকদম উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান জনাবা শিরিন আক্তার ও আলীকদম উপজেলার ইনচার্জ জনাব মোঃ আপেল্লানাহা রাজু সহ আরো অনেকেই।
উক্ত আলোচনার সভার প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাবু দীলিপ কুমার বণিক বলেন, দেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদের কেন স্থান থাকবে না। যেখানেই জঙ্গীবাদের মত কর্মকান্ড হবে সেখানে তাদের প্রতিহত করা হবে। তিনি আরো বলেন, বর্তমান সরকার বিভিন্ন ধরনের উন্নয়ন করছে,  বিভিন্ন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছে, যা অন্য কোন সরকার করতে ও করে দেখাতে পারে নি। অতি দ্রুতই যেন জঙ্গীবাদ ও নাশকতামুলক কর্মকান্ড পরিত্যাগ করে ভালো মানুষ হওয়ার অনুরোধ জানান।

মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

বান্দরবানে গোলাগুলিতে নিহত পাহাড়ী সন্ত্রাসীর পরিচয় সনাক্ত!


লামায় সেনাবাহিনী ও পাহাড়ী সন্ত্রাসীদের মাঝে গুলাগুলিতে নিহত সন্ত্রাসী -
পূর্রাণ্য রতম চাকমা রাঙ্গামাটি এলাকার বাসিন্দা

 লামার দূর্গম নাইক্ষ্যংমুখ এলাকায় সোমবার বিকালে সেনাবাহিনীর সাথে জেএসএস সন্ত্রাসীদের গোলাগুলির ঘটনায় বর্তমান পরিস্থিতি শান্ত ও স্বাভাবিক বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী। লামা থানার অফিসার ইনচার্জ আনোয়ার হোসেন জানিয়েছেন, এই ঘটনায় নিহত অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী পূণ্য রতন চাকমা (৩৭) এর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য বান্দরবানে জেলা হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। সন্ত্রাসী পুণ্য রতন চাকমা রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার হিরার চর এলাকার রাঙ্গু চাকমার ছেলে।  আহত ২ শিশু মাং প্রেন মুরুং (৮) চমেক হাসপাতালে ও দুই নোং মুরুং (৭) লামা উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। সেনাবহিনীর পক্ষ থেকে অস্ত্রধারীদের জেএসএস সন্ত্রাসী বলে দাবি করা হয়েছে।
এই ঘটনায় এক সেনা সদস্য বাদী হয়ে মঙ্গলবার লামা থানায় ২টি ও আহত শিশুর বাবা বাদী হয়ে আরো ১টি মামলা দায়ের করে। এজাহার সূত্রে জানা গেছে, নিহত পুণ্য রতন চাকমাসহ আরো ২০/২৫ জন পাহাড়ি অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী লামা উপজেলার রুপসীপাড়াস্থ নাইক্ষ্যংমুখ এলাকায় চাঁদা দাবি করে। ১৩ ফেব্রুয়ারী সোমবার তারা চাঁদা আদায়ের জন্য আসবে বলে আমরা জানতে পারি। গোপন সংবাদ পেয়ে রুপসীপাড়া সেনা ক্যাম্পের একটি সেনা টিম উক্ত এলাকায় উৎ পেতে থাকে। সন্ত্রাসীরা বিকেল ৪টায় এসে এলাকাবাসীকে অস্ত্রের মুখে ভয় দেখিয়ে চাঁদা আদায় করে। চাঁদা আদায়কালে চ্যালেঞ্জ করলে জেএসএস সন্ত্রাসীরা এলোপাথাড়ি গুলি চালায়। জানমাল ও সরকারী অস্ত্রগুলি রক্ষায় সেনাবাহিনীও গুলি বিনিময় করে। এসময় সন্ত্রাসীদের ছোড়া গুলিতে সশন্ত্র সন্ত্রাসী পুণ্য রতন চাকমা মারা যায় এবং সন্ত্রাসীদের ছোড়া গুলিতে ২জন শিশু গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়।
নিহত পুণ্য রতন চাকমার দেহ তল্লাশী করলে কোমরে প্রসেস (গুলি বান্ডুলী) থেকে রক্ষিত ৪৯ রাউন্ড রাইফেলের গুলি, ১২ রাউন্ড পিস্তলের গুলি, বুক পকেটে ১০ হাজার ১২০ টাকা, ১টি জাতীয় পরিচয় পত্র, ১টি স্কুল ব্যাগ, ৩টি জলপাই রঙের ইউনিফরম প্যান্ট, ২টি ইউনিফরম ক্যাপ, ২ জোড়া রাবারের জুতা পাওয়া যায়।
লামা থানার অফিসার ইনচার্জ আনোয়ার হোসেন বলেন, এই ঘটনায় আহত শিশুর বাবা পালট মুরুং বাদী হয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ এনে মামলা করে। মামলা নং- ০৭, তারিখঃ ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৭ইং। অপরদিকে হত্যা ও অস্ত্র আইনে অভিযোগ এনে রুপসীপাড়া সেনা ক্যাম্পের সার্জেন্ট মোঃ ওলিয়ার আরো ২টি মামলা করেন। হত্যা মামলা নং- ০৮, অস্ত্র মামলা নং ০৯, তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৭ইং।

রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

বান্দরবানে ৩ দফা দাবীতে ইউনিয়ন সচিবদের অনশন কর্মসূচী পালন



রুকেন বড়ুয়া,বিশেষ প্রতিনিধি,বান্দরবানঃ।  সরকারের  নিকট ৩  দফা দাবী আদায়ের লক্ষ্যে গত  ১২ই ফেব্রুযারী সকাল ৯টা হতে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বান্দরবান জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতির (বাপসা) বান্দরবান জেলা কমিটির উদ্যোগে, জেলার সকল ইউপি সচিবের অংশগ্রহনে তিন দফা দাবী আদায়ের লক্ষ্যে ১  দিন ব্যাপি অনশন কর্মসূচি পালন করা হয়। উক্ত অনশন কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বান্দরবান বাপসার সভাপতি জনাব মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন ও সাধারন সম্পাদক বাবু লিটন পাল সহ সকল উপজেলা থেকে আগত সকল সচিবগণ।
এক বিবৃতিতে বান্দরবান জেলা বাপসার সভাপতি বলেন, বর্তমান সরকার সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারিদের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা প্রদান করলেও ইউনিয়ন পরিষদ সচিবদের কোন সুযোগ সুবিধা নেই। তাই অতি শীঘ্রই যেন তাদের এই দাবী গুলো মেনে নেয়।
, বাপসার তিন দফার কি দাবী জানতে চাইলে,বাপসার বান্দরবান জেলার সভাপতি মোঃ জাহাঙ্গীর বলেন, প্রথমটি হল- ইউনিয়ন পরিষদ সচিব পদবী পরিবর্তন পূর্বক মূখ্য কর্মকর্তা ও দশম গ্রেড স্কেল প্রদান, বেতন ভাতাসহ যাবতীয় সুবিধাদি শতভাগ সরকারি কোষাগার থেকে প্রদান করা এবং সর্বশেষটি হলো, ইউনিয়ন পরিষদ সচিবদের আর্থিক নিরাপত্তার লক্ষ্যে পেনশন প্রদান করা।
বিকাল ৪ ঘটিকায় বান্দরবান উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব আব্দুল কুদ্দুস জুস খাওয়ায়ে অনশন ভাঙ্গান।
পরে বিকাল ৫ ঘটিকায় বাপসার সকল প্রতিনিধিবৃন্দ জেলা প্রশাসক বাবু দিলীপ কুমার বণিক মহোদয়ের সাথে এ বিষয়ে সাক্ষাত করলে, তিনি বাপসার এই দাবীগুলো পূর্ণ সমর্থন করেন।

শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

লামায় নকল সরবরাহের দায়ে শিক্ষক আটক!




লামার চাম্বি উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে নকল সরবরাহ করার সময় এক শিক্ষককে আটক করা হয়েছে। চাম্বি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবদুচ ছত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। দুর্নীতি পরায়ন শিক্ষক অরুন কুমার সুশীল ফাঁসিয়াখালী উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক। ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে কেন্দ্র সচিব সহ অন্যান্য শিক্ষকরা পায়তারা চালাচ্ছে।
নকল সরবরাহের সময় শিক্ষক অরুন কুমার সুশীলকে হাতেনাতে আটক করেন লামা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান।
উক্ত কেন্দ্রের আইন শৃঙ্খলার দায়িত্বে থাকা বান্দরবানের সহকারী কমিশনার ও বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আলীনূর খান বলেন, বিষয়টি দ্রুত আমলে নিয়ে দোষীকে আইনের আওতায় আনা হবে। সূত্র-রফিকুল আলম।

পাহাড়ের দেশে "বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয়"র শুভ যাত্রা


বি.কে বিচিত্র,বান্দরবান ঃ  বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গত শুক্রবার সন্ধ্যায় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। শহরের ভেনাস রিসোর্টে এক সভায় এ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লার সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর এমপি।


এসময় পৌর মেয়র ইসলাম বেবী ,মন্ত্রীর একান্ত সচিব মহসিন চৌধুরী,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসার ড.ফরিদ উদ্দিন আহম্মেদ,অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হারুন উর রশিদ, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল কুদ্দুছ, পরিষদ সদস্য কাঞ্চনজয় তঞ্চঙ্গ্যা, লক্ষী পদ দাস, মোজাম্মেল হক বাহাদুর তিংতিংম্যা,ফাতেমা পারুল, মোস্তফা কামাল, পরিষদের নির্বাহী নুরুল আবছারসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর এমপি বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে বান্দরবানের শিক্ষার্ত্রীরা উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাবে।



এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোন ধরণের রাজনীতি চলবেনা, রাজনীতি করতে হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে করতে হবে। বীর বাহাদুর শিক্ষকদের আহব্বান জানিয়ে আরো বলেন, এখানে অনেক গরীব পরিবারের বাবা মায়ের গরু-গাধা সন্তানরা আসবে, তবে তাদের শিক্ষিত করে মানুষ হিসাবে বের করতে হবে, যাতে তারা দেশ ও দশের জন্য অবদান রাখতে পারেন। পরে বান্দরবান শিক্ষা ও উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এবং পার্বত্য জেলা পরিষদের মধ্যে সমঝোতা স্বারক স্বাক্ষর করা হয়। পরে বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয়ের লোগো উন্মোচন করেন পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর।






শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

রাজার নীতি রাজনীতি নয়, নীতির রাজাই রাজনীতি-বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি


রুকেন বড়ুয়া, বান্দরবানঃ
"রাজারনীতি রাজনীতি নয়, নীতির
রাজাই রাজনীতি" তাই সবাই এই নীতির
রাজাকেই মেনে চলুক, বৃহস্পতিবার দুপুরে
রোয়াংছড়ি উপজেলায় আলেক্ষ্যং
ইউনিয়নের কচ্ছপতলী বাজারে এক
জনসভায় মাননীয় প্রতিমন্ত্রী বীরবাহাদুর
উশৈসিং এসব কথা বলেন।তিনি আরো
বলেন পার্বত্য এলাকায় কোন ধরনের
চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসীদের কোন ধরনের
ছাড় দেওয়া হবে না। যারা পাহাড় অশান্ত
করবে তাদেরকে কঠোর হাতে দমন করা
হবে, এসময় তিনি আরো বলেন, পাবর্ত্য
অঞ্চলে সব সময় শান্তি বজায় রাখতে
মাননীয় প্রধান মন্ত্রী দেশ রত্ন শেখ
হাসিনা সব সময় কাজ করে যাচ্ছে।
রোয়াংছড়ি উপজেলা আওয়ামীলীগের
সাধারনন সম্পাদক আনন্দ সেন তঞ্চগার
সঞ্চালনায় ও আলক্ষ্য ইউনিয়ন
আওয়ামীলীগের সভাপতি মংচউ মার্মার
সাপতিত্বে, এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন
পাবর্ত্য জেলা পরিষদের মূখ্য নির্বাহী
কর্মকর্তা শহিদুল আলম, অতিরিক্ত জেলা
প্রশাসক (সার্বিক) দিদার আলম মোহাম্মদ
মাকসুদ চৌধুরী, অতিরিক্ত জেলা পুলিশ
সুপার অণির্বান চাকমা, জেলা পরিষদের
সদস্য লক্ষীপদ দাশ, জেলা
আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক হ্লা
থোয়াই হ্রী, জেলা আওয়ামীলীগের
সাধারন সম্পাদক অজিত কান্তি দাশ,
রোয়াংছড়ি উপজেলার পরিষদের ভাইস
চেয়ারম্যান মাউসা মার্মা, রোয়াংছড়ি
উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও
সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান চহ্লামং
মার্মাসহ আরো অনেকেই উপস্থিত
ছিলেন।
উল্লেখ্য মাননীয় প্রতিমন্ত্রী বীর
বাহাদুর উশৈসিং জনসভার পূর্বে ৩ কোটি
৮৭ লক্ষ ৬৪ হাজার টাকা ব্যয়ে ৫টি উন্নয়ন
প্রকল্প উদ্ভোধন করেন।

বুধবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট স্কুল এন্ড কলেজের ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

Posted by B.K
 নিজস্ব প্রতিবেদকঃবান্দরবান জেলার অন্যতম  শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট স্কুল এন্ড   কলেজ ২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।  একাডেমিক ও বোর্ড রেজাল্টে সব সময় জেলার মধ্যে এগিয়ে থাকে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ৮ই জানুয়ারী ২০১৭,  এই প্রতিষ্ঠানের ১০ বছর পূর্তি হয়। এ উপলক্ষে সকাল থেকে বিভিন্ন অনুষ্ঠান

মালার আয়োজন করা হয়।   প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীদের পুনর্মিলন,কৃতি শিক্ষার্থীর সংবর্ধণা, অভিভাবক সমাবেশ, পুরস্কার বিতরণ দিনব্যাপী  অনুষ্ঠিত হয়।  বান্দরবান  ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের গৌরবের ১০ বছর পূর্তি উপলক্ষে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি  হিসেবে সন্ধ্যায় যোগ দেন, বীর বাহাদুর এমপি মাননীয় প্রতিমন্ত্রী পার্বত্য চট্রগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রনালয়। রাত ভর আগত শিল্পী ও শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে চলতে থাকে  সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।


নাইক্ষ্যংছড়ির কৃতি সন্তান সানি এখন জজ


Posted by B.K
 কক্সবাজারসময়.কমঃনাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়নের প্রত্যান্ত অঞ্চলের অকৃত্রিম মাটির মানুষ,সজ্জন প্রিয়
কৃষক বাবার ছেলে মাহমুদুল হক সানী। সানী সহপাঠীদের
দেওয়া আদরের বহিঃপ্রকাশ নাম। সহকারী জজ পদে মেধা তালিকায় ৯ম স্থান অর্জন করেছে। ফলে
উৎফুল্ল ঘুমধুম বাসী। উদ্বেলিত আপামর জনতা। খুশিতে আত্মাহারা প্রিয় বাবা -মা ,ভাই -বোন আর আত্মীয় পড়ঁসীরাও।গর্বিত ঘুমধুম ইউনিয়ন পেরিয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি
উপজেলা বাসী। জানা গেছে ঘুমধুম ইউনিয়নের সেকালের ঐতিহ্যবাহী শিকদার বংশের কৃষক আবদুল আলী প্রকাশ হলুর পারিবারিক অর্থনৈতিক অবস্থা অন্যদের তুলনায় দুর্বল ছিল। এরপরও ছেলে -মেয়েদের সুশিক্ষিত করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে অদম্য ইচ্ছাশক্তি ছিল প্রবল। যেমন প্রতিজ্ঞার তেমনি প্রতিফলন।৪ র্থ সন্তান মাহমুদুল হক সানী ইসলাম শিক্ষার সমন্বয় রেখে পাঠশালায় হাতেখড়ি প্রথম ঘুমধুম মিশকাতুন্নবী (সাঃ) দাখিল মাদ্রাসায় ভর্তি। এবতেদায়ী শিশু শ্রেণী থেকে শুরু শিক্ষা জীবন। অদম্য মেধাবী মাহমুদুল হক সানী ২০০৭ সালে দাখিল পরীক্ষায় কৃতিত্বের সাক্ষর রাখেন। পেয়ে যান জিপিএ:৫ (এ+) পান। উচ্চ শিক্ষার লক্ষ্য পাড়ি দেন গ্রাম ছেড়ে চট্রগ্রাম শহরে। ভর্তিযুদ্ধে একটি চট্রগ্রাম সরকারী কলেজে কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হয়ে একাদশে পাঠক্রম। ২০০৯ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় ফলাফলে প্রমাণ করলেন নিজের মেধা। সাফল্যের মুখে জিপিএ:৫(এ+) পাওয়ার গৌরব অর্জন করেন। পরবর্তী চট্রগ্রাম বিশবিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় মেধা তালিকায় অবস্থান। চবির আইন -প্রশাসন বিভাগে পাঠ অর্জনের যাত্রা। অনার্স -মাস্টার্স কৃতিত্বের সহিত ফার্স্ট ক্লাস পেয়ে বাবা -মায়ের প্রিয় স্নেহাস্পর্শে চলে যান তারুণ্যের
মেধাবী মুখ মাহমুদুল হক সানী। জীবন যুদ্ধের কিংবা পেশাগত জীবনে পদার্পনের অদম্য ইচ্ছা শক্তির অভিপ্রায়ে খুজঁতে থাকেন কাংখিত কর্ম। যেমনি প্রতিজ্ঞা তেমনি প্রত্যাশার আলো। গত ২০১৬ সালে দেশের ১০ সহকারী জজ নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেন। সামপ্রতিক সময়ে প্রকাশ করা হয় ফলাফল। এতে সহকারী জজ পদে শুধু উত্তীর্ণ হন তা নয়,মেধা তালিকায় ১০ এর মধ্যে স্থান পান ৯বম -এ। এবার নিজেকে আবিষ্কার করলেন” মহামান্য,অনার,মাই লর্ড “হিসেবে।দেশের ১০ম সহকারী জজ নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফলে মিয়ানমার সীমান্ত লাগোয়া অজঁ পাড়াগাঁর কৃষক আবদুল আলী -রত্নাগর্ভা মাতা ভেলুয়া খাতুন দম্পতির ৪ র্থ সন্তান মাহমুদুল হক সানী। সে তার শৈশব পেরিয়ে শিক্ষার পাঠ না চুকাতেই আলো আর প্রত্যাশর ঝলকানী। সহকারী জজ হিসেবে মেধা তালিকায় স্থান পেয়ে পার্বত্য বীর বান্দরবান সংসদীয় আসন থেকে ৫ বারের নির্বাচিত পার্লামেন্ট মেম্বার মাননীয় প্রতিমন্ত্রী বাবু বীর বাহাদুর উশৈচিং এর সানিধ্যে চলে যান। সৌজন্য সাক্ষাতে নিজের ইচ্ছা শক্তি প্রকাশ করে মন্ত্রী মহোদয়ের নিকট তুলে ধরেন। এসময় সানীকে পেশাগত বিষয়ে সততা, নিষ্ঠা,দেশপ্রেম আর মাতৃবোধের কথা তুলে ধরে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দেওয়ায় মন্ত্রী মহোদয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন সানী।তার জজ হওয়ার খবরে পুরো ঘুমধুম বাসী ছিল উৎফুল্ল। উৎসবে -মাতোয়ারায়, ফুলেল শুভেচ্ছায় মাহমুদুল হক সানী কে বরণ করে বিশিষ্ট ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান, সহপাঠী শুভাকাংখী, সুহৃদ সজনরা। স্যালুট পার্বত্য অঞ্চলের আলোকিত মুখ মাহমুদুল হক সানী। এক প্রতিক্রিয়ায় সানীর বাবা আবদুল আলী হলু বলেন আমি আজ বিষম খুশী। আমার বাবার উজ্জ্বল মুখখানি দেখেছি,তাতেই খুশী। আমার আর কোন চাওয়া -পাওয়া নেই। মাতা ভেলুয়া খাতুন জজ কি? তেমন একটা মানে বুঝেন না! ছেলের খুশীতে সেও খুশী। সানীর আপন সহোদর বড় ভাই স্কুল শিক্ষক ছৈয়দুর রহমান হীরা শুকরিয়া আদায় করে বলেন,ছোট ভাইয়ের আলোকুজ্জল. মুখখানি দেখেই আনন্দিত। ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন মাহমুদুল হক সানী শুধু ঘুমধুম নয় জেলাবাসীর সম্পদ। তার মাধ্যমে আমরা ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করবো ইনশাআল্লাহ। ঘুমধুম পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোঃ এরশাদ উল্লাহ বলেন সানী ঘুমধুম বাসীর আলোকবর্তিকা। তার প্রতি শুভকামনা রইল।এক প্রতিক্রিয়ায় মাহমুদুল হক সানী বলেন, ঘুমধুম বাসী যেভাবে ভালবাসা,আন্তরিকতা দেখিয়েছে,তাতেই আমি সফল। আমি আজীবন ঘুমধুম বাসীর কল্যাণে যথাসম্ভব ইতিবাচক ভুমিকা রাখার সদয় সচেষ্ট থাকবো। প্রিয় বাবা -মা,আমার প্রানপ্রিয় শিক্ষক মাও.সেলিম উল্লাহ হুজুর সহ অপরাপর সকল পর্যায়ের শিক্ষক গণ, বড় ভাই – বোন,আত্মীয়সজন, পড়ঁসী সকলের অবদান কৃতজ্ঞতা ও পরম শ্রদ্ধার সাথে স্নরণ করছি, স্নরণ করবো আমৃত্যু।

সোমবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

সাতকানিয়া পুলিশের বিশেষ অভিযানে বান্দরবান -চট্টগ্রাম সড়কের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ


চট্টগ্রাম-বান্দরবান ও চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটের প্রবেশদার সাতকানিয়া থানাধীন ঐতিহ্যবাহী ব্যবসায়ী কেন্দ্র  'কেরাণীহাট' এর দীর্ঘদিনের যানযট নিরসন করলেন  সাতকানিয়া থানা পুলিশ ।
৬ই জানুয়ারি পুলিশের  বিশেষ অভিযানে উচ্ছেদ করা হয় অবৈধ স্থাপনা।

নেতৃত্বে ছিলেন
সাতকানিয়া  উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং মোবাইল কোর্টের বিজ্ঞ বিচারক জনাব মোহাম্মদ উল্লাহ ।

রবিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

বান্দরবান সরকারি কলেজে শুরু হয়েছে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা -২০১৭



রুকেন বড়ুয়া,  কলেজ  প্রতিনিধি,বান্দরবান:- বান্দরবান জেলার সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ বান্দরবান সরকারি কলেজে চার দিন ব্যাপি বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা  ২০১৭  শুরু হয়েছে।

সোমবার (৬ই ফেব্রুযারী) সকাল ১০টায় বান্দরবান সরকারি কলেজ মাঠে জাতীয় পতাকা উত্তোলন  এবং জাতীয় সংগীত পরিবেশন  ও মশাল জ্বালিয়ে শুভ উদ্ভোধন  ও সভাপতিত্ব করেন বান্দরবান সরকারি কলেজের মাননীয় অধ্যক্ষ বাবু স্বপন কুমার বণিক মহোদয়।
উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে মাননীয় অধ্যক্ষ মহোদয় বলেন, পড়ালেখার পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের অবশ্যই খেলাধুলা করা প্রয়োজন কেননা খেলাধুলা করলে শরীর, মন ও স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়া যায়। তবে তিনি এও বলেন খেলাধুলা এমন ভাবে করা উচিৎ নয় যাতে পড়ালেখার ক্ষতি হয়।
এই অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন ব্যবস্থাপনা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সঞ্জীব কুমার চৌধুরী, গনিত বিভাগের সহকারি অধ্যাপক সন্তোষ কুমার দে, সুজন কান্তি বড়ুয়া, অর্থনীতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান বিজয় ভৌমিক,  সহকারি অধ্যাপক মোঃ তোয়ারেক,রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহকারি অধ্যাপক মোঃ জাহাঙ্গীর,  ও     বিভিন্ন শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা  বিভিন্ন ইভেন্টে তাদের খেলাধুলায় অংশগ্রহন করেন।
উক্ত কলেজের ক্রিয়া শিক্ষক ওয়েছিং মার্মা  বলেন, এই বছর ছাত্রদের  জন্য আরো একটি ইভেন্ট চালু হয়েছে  ক্রিকেট।
তিনি বলেন বিভিন্ন বিভাগ ও শিক্ষা বর্ষের শিক্ষার্থীরা উক্ত ক্রিকেট খেলায় অংশ গ্রহন করবে। তা শুরু হবে ৭ই ফেব্রুয়ারী।







২০১৭